বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কারের রহস্য ????
বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কারের রহস্য ????
আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় পাঠক বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আল্লাহ রহমতে আপনারা সবাই ভালো, আপনাদের দোয়ায় আমি ও ভালো আছি।
বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক কিছু জানা-অজানা বিষয় আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম। প্রথমে আমার ব্লগে আসার জন্য, আপনাকে আন্তরিক ভাবে অভিন্দন । আমি কোন প্রফেশোনাল ব্লগার নই। প্রফেশনাল ব্লগারদের মতো লেখার অভ্যাস ও আমার নেই।আমি অবসর সময়ে কিছুটা লেখার-লেখি করার চেষ্টা করি। আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, আপনার কিছুটা সময় নষ্ট করে ফেলেছি। আশা করি ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আজকের টিউটরিয়াল হতে যাচ্ছে- কিভাবে বৈদ্যুতিক বাল্ব কিভাবে আবিষ্কার হল??? আমি এই টিউটরিয়ালে আপনাদের সর্বোচ্চ আলোচনা করার চেষ্টা করবো,,,,,,,
তাহলে চলুন শুরু করে দেয়া যাক!
অনেক বিজ্ঞানী আছে যারা নিজে চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছু আবিষ্কার করেছেন। ঠিক তেমনি তাদের মধ্য একজন হলেন টমাস আলভা এডিসন। যিনি বৈদুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন।যে যন্ত্র বিদ্যুৎ শক্তিকে ব্যবহার করে আলো উৎপন্ন করে তা হলো বৈদ্যুতিক বাতি বা ইলেকট্রিক। বাল্ব আজ আমাদের অন্ধকার ঘরে হরেক রকমের যেসব বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে, তার শুরুটা কিন্তু আজ থেকে প্রায় দু'শো বছর আগে ঐতিহাসিক এ চেষ্টার প্রারন্তকাল ধরা হয় ১৮০২ সালকে। সে সময় বিজ্ঞানী হামফ্রে ডেভি দুটি তার ব্যাটারির সাথে যুক্ত করে চার্জ করতে থাকলে হঠাৎ কার্বন জেলে ওঠেয় আবিষ্কৃত হয় প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি। কিন্তু এর অধিক উজ্জ্বলতা সাধারণ বাড়ি ঘরে ব্যবহারের অনুপোযোগী হওয়ায় এটা কেবল বাতিঘর বাট টাওয়ারেই ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৮৪০ সালে রসায়নবিদ ওয়ারেন ডি লা রিউ প্রথম ঘরে ব্যবহার উপযোগী বাল্বের ধারণা নিয়ে আসেন। পরবর্তীকালে ১৮৭০ সালে জোসেফ উইলসন সোয়ান আধুনিক বাল্বের নকশা তৈরি করেন। ১৮৭৮ সালে বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন পূর্ববর্তী ধারণা ভিত্তিতে আলোর স্থায়িত্বের উপর জোর দিয়ে গবেষণা শুরু করেন। অবশেষে ১৮৭৯ সালে তিনি বাঁশ থেকে কার্বন ফিলামেন্ট তৈরি করে তা দিয়ে তৈরি বাল্ব কে প্রায় ১২০০ ঘন্টা পর্যন্ত জ্বালাতে সক্ষম হন। সফল এ বাল্বকে তিনি ১৮৮০ সালে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে নিয়ে আসেন। তার এই সাফল্যে বিশ্ব হয়েছে আলোয় আলোকিত, অন্ধকার হতে দূরীভূত।
হে বন্ধুরা আজকের টিউনটি এই পর্যন্তই আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যে কিভাবে টমাস আলভা এডিসন বাল্ব আবিষ্কার করলেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, সবাইকে ভালো রাখার চেষ্টা করবেন। " ইনশাল্লাহ"
বৈদ্যুতিক বাল্ব আবিষ্কারের রহস্য ???? |
বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিষয়ক কিছু জানা-অজানা বিষয় আপনাদের মাঝে নিয়ে আসলাম। প্রথমে আমার ব্লগে আসার জন্য, আপনাকে আন্তরিক ভাবে অভিন্দন । আমি কোন প্রফেশোনাল ব্লগার নই। প্রফেশনাল ব্লগারদের মতো লেখার অভ্যাস ও আমার নেই।আমি অবসর সময়ে কিছুটা লেখার-লেখি করার চেষ্টা করি। আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, আপনার কিছুটা সময় নষ্ট করে ফেলেছি। আশা করি ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আজকের টিউটরিয়াল হতে যাচ্ছে- কিভাবে বৈদ্যুতিক বাল্ব কিভাবে আবিষ্কার হল??? আমি এই টিউটরিয়ালে আপনাদের সর্বোচ্চ আলোচনা করার চেষ্টা করবো,,,,,,,
তাহলে চলুন শুরু করে দেয়া যাক!
★বৈদ্যুতিক বাল্ব কে আবিষ্কার করেন?★ এবং কিভাবে আবিষ্কার করেন?★কত বার চেষ্টার পর তিনি সফল হয়েছেন?
অনেক বিজ্ঞানী আছে যারা নিজে চিন্তা চেতনাকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছু আবিষ্কার করেছেন। ঠিক তেমনি তাদের মধ্য একজন হলেন টমাস আলভা এডিসন। যিনি বৈদুতিক বাল্ব আবিষ্কার করেন।যে যন্ত্র বিদ্যুৎ শক্তিকে ব্যবহার করে আলো উৎপন্ন করে তা হলো বৈদ্যুতিক বাতি বা ইলেকট্রিক। বাল্ব আজ আমাদের অন্ধকার ঘরে হরেক রকমের যেসব বৈদ্যুতিক বাতি জ্বলে, তার শুরুটা কিন্তু আজ থেকে প্রায় দু'শো বছর আগে ঐতিহাসিক এ চেষ্টার প্রারন্তকাল ধরা হয় ১৮০২ সালকে। সে সময় বিজ্ঞানী হামফ্রে ডেভি দুটি তার ব্যাটারির সাথে যুক্ত করে চার্জ করতে থাকলে হঠাৎ কার্বন জেলে ওঠেয় আবিষ্কৃত হয় প্রথম বৈদ্যুতিক বাতি। কিন্তু এর অধিক উজ্জ্বলতা সাধারণ বাড়ি ঘরে ব্যবহারের অনুপোযোগী হওয়ায় এটা কেবল বাতিঘর বাট টাওয়ারেই ব্যবহৃত হয়। এরপর ১৮৪০ সালে রসায়নবিদ ওয়ারেন ডি লা রিউ প্রথম ঘরে ব্যবহার উপযোগী বাল্বের ধারণা নিয়ে আসেন। পরবর্তীকালে ১৮৭০ সালে জোসেফ উইলসন সোয়ান আধুনিক বাল্বের নকশা তৈরি করেন। ১৮৭৮ সালে বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন পূর্ববর্তী ধারণা ভিত্তিতে আলোর স্থায়িত্বের উপর জোর দিয়ে গবেষণা শুরু করেন। অবশেষে ১৮৭৯ সালে তিনি বাঁশ থেকে কার্বন ফিলামেন্ট তৈরি করে তা দিয়ে তৈরি বাল্ব কে প্রায় ১২০০ ঘন্টা পর্যন্ত জ্বালাতে সক্ষম হন। সফল এ বাল্বকে তিনি ১৮৮০ সালে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে নিয়ে আসেন। তার এই সাফল্যে বিশ্ব হয়েছে আলোয় আলোকিত, অন্ধকার হতে দূরীভূত।
হে বন্ধুরা আজকের টিউনটি এই পর্যন্তই আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যে কিভাবে টমাস আলভা এডিসন বাল্ব আবিষ্কার করলেন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, সবাইকে ভালো রাখার চেষ্টা করবেন। " ইনশাল্লাহ"
No comments